নিজস্ব প্রতিনিধি :গাজীপুরের টঙ্গীর পূর্ব থানাধীন ৪৬নং ওয়ার্ড হিমারদিঘী আমতলী কেরানিটেক বস্তিতে প্রকাশ্যে চালিয়ে যাচ্ছে মরন নেশা ইয়াবাসহ অনন্য মাদক ব্যবসা।
মাদক ব্যবসা করে অনেকেই হয়েছে লাখ লাখ টাকার মালিক, মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি, কিন্তু মাদক নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। সবই হচ্ছে আবার কিছুই হচ্ছে না। সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এর প্রবণতা।পুলিশের নিয়মিত অভিযানে স্বাভাবিক সময়ের জন্য কিছুটা চুপ থাকছে নিচের দিকের ছোট ছোট মাদক ব্যবসায়ীরা। গড ফাদাররা থাকছে বহাল তবিয়তে।
সময় সুযোগ বুঝে সবাই আবার আগের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। নেই স্থায়ী কোনো সমাধান। বিশেষ করে যুব সমাজ নিমজ্জিত হচ্ছে অন্ধকারে। ভেঙ্গে যাচ্ছে দেশের চালিকা শক্তি যুব সমাজের মেরুদন্ড, যার পরিপ্রেক্ষিতে সমাজ ব্যবস্থায় চরম বিশৃংখলা দেখা যাচ্ছে। কুফলের দিক জেনেও এক অদৃশ্য শক্তি বশ করছে এ সমাজকে।
প্রতিনিয়তই সুস্থ জীবন থেকে সরে যাচ্ছে বহু তরুণ, কিশোর-কিশোরীসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ। মরন নেশা ইয়াবাসহ কিছু গাঁজা ব্যাবসায়ী প্রকাশ্যে
টঙ্গীর কেরানিটেক বস্তিতে করে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা, রিপোর্টে উঠে আসে বেশকিছু মাদক কারবারিদের নাম-যেমন ইয়াবা ব্যবসায়ী মোসাম্মৎ আকলিমা বেগম কেরানিটেক বস্তির ভিতরে মাদকের টাকায় গড়ে তুলেছেন ৫তলা ফাউন্ডেশন বাড়ি ইতিমধ্যে ২ তলা কমপ্লিট এবং রয়েছে ১ টি টিনসেট বাড়ি।এছাড়াও ইয়াবা ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন আনু,মোসাম্মৎ স্বর্ণা বেগম,মোসাম্মৎ রুনা বেগম,মোসাম্মৎ শিলা আক্তার,ইয়াবা ব্যবসায়ী মোসাম্মৎ কারিমা বেগম।এছাড়াও ইয়াবা ব্যাবসায়ী
সুমন তার নামেও রয়েছে একাধিক মাদক মামলা।
এছাড়াও আকলি, কাকুলী, হুমায়ুন জীবন (বাবলু ও তার স্ত্রী শরনা) ফরহাদ, রিদয় ও শিলা এদেরও চলছে জমজমাট ইয়াবা ব্যাবসা।
গাঁজা ব্যাবসায়ী ডিলার হারুন ও তার স্ত্রীর রহিমা বেগমের নামে একাধিক মাদক মামলা আছে। গাঁজা ব্যাবসায়ী রহিমা বেগম সে বিভিন্ন মানুষের মাধ্যমে গাঁজা বিক্রি করিয়ে থাকে রেল লাইনের পাশে ছোট একটা দোকান বসিয়ে এবং নারীদের দিয়ে।অভিযোগ পাওয়া যায় রুজিনা ও হনুফা চালিয়ে যাচ্ছে গাঁজার ব্যাবসা।
এসব মাদক ব্যবসায়ীদের শেল্টার দিয়ে থাকে অদৃশ্য থাকা বড় বড় মাদক ব্যবসায়ীরা । যুব সমাজকে রক্ষা করতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরধারী কামনা করছেন এলাকাবাসী।
Leave a Reply