নোয়াখালী সদর উপজেলার ১১নং নেয়াজপুর ইউনিয়নের দেবীপুর গ্রামের প্রভাবশালীদের ভয়ে ধর্যনের চেষ্টাকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারছে না ভুক্তভোগী পরিবার ,
সরজমিনে গিয়ে ভুক্তভোগী ও তার মা এবং এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় দেবীপুর গ্রামের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামানে চটপটি বিক্রেতা আবুল কাশেমের মেয়ে জান্নাত নোয়াখালী হাসপাতাল রোডের একটি প্রাইভেট হসপিটালের ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরার পথে মেম্বারের বাড়ির সামনে গেলে পূর্ব থেকে উৎ পেতে থাকা মজিবুল্লাহ মেম্বারের ভাইয়ের ছেলে পূর্ব পরিচিত প্রবাসী (ইমুতে যোগাযোগ) প্রবাসী মামুন ও তার৩/ ৪ জন সহযোগী সহ জোর করে বাগানে নিয়ে তার গায়ে থেকে চাদর খুলে সম্পূর্ণ বিবস্ত্র করে ধর্যনের চেষ্টা করে সাথে থাকা শান্ত পুরা ঘটনাটি মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিও ধারণ করে ও আনার স্পর্শকাতর অঙ্গগুলোতে হাত দিয়ে ব্যথা দিতে থাকে , অনেক শৌর চিৎকার করেও অধিক রাত হওয়া মেম্বারের ভাইয়ের ছেলে হওয়া শৌর চিৎকারে কেউ এগিয়ে আসেনি পরবর্তীতে বিষয়টি ভুক্তভোগী তার মাকে জানালে তিনিসহ অন্যান্য মহিলারা বাগানে গিয়ে চাদরটি উদ্ধার করলেও হাতে থাকা ভ্যানিটি ব্যাগ মোবাইল ফোন পাননি পরবর্তীতে বিষয়টি এলাকাবাসীর কাছে জানাজানি হইলে কেউই বিচার ব্যবস্থার জন্য এগিয়ে আসেননি, গতকাল বিকেল ৪ ঘটিকার সময় সালিশ বৈঠকের কথা দিয়ে সমাজের কথিত কিছু মুরুব্বী সালিশ বৈঠকে প্রভাবশালীদের ভয়ে বিচার করতে পারবেন না বলে জানান। এবং বলেন তোমরা বেশি বাড়াবাড়ি করলে মোবাইলের মাধ্যমে তোমার মেয়ের সমস্ত ভিডিও ফেইসবুকে ভাইরাল করা হবে বলে ধর্ষনের চেষ্টাকারীরা বলেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় মেম্বার মজিবুল্লার সাথে কথা হলে তিনি বলেন , সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারা এসেছেন যে ভাবে মিমাংসা করা যায় সেভাবে ব্যবস্থা নেন, আপনি আইনি ব্যবস্থা নিলেন না কেন জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি কোন উত্তর দিতে পারেন নি ১১নং ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের কাছে বারবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেনি।পরে তার মোবাইলে খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি কোন সাড়া দেয় নি,এ বিষয়ে সুধারাম থানার ওসি তদন্তের সাথে কথা হলে তিনি বলেন বিষয়টি নিয়ে কেউ অভিযোগ করেনি অভিযোগ ফেলে ব্যবস্থা নেব তারপর ও বিষয় নিয়ে খোঁজ খবরটি নিচ্ছি।
Leave a Reply