মোঃ মিন্টু শেখ স্টাফ রিপোর্টার : আজ ৬ অক্টোবর ভারতের বিপক্ষে ১০০ রানও করতে পারলো না বাংলাদেশ এশিয়ান গেমস ক্রিকেটের কোয়ার্টার ফাইনালে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে নিম্নমানের ব্যাটিং করেছিল বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষেও সেই বৃত্ত থেকে বের হতে পারেননি সাইফ-আফিফরা। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কচ্ছপ গতির ব্যাটিংয়ে মামুলি সংগ্রহ দাঁড় করেছে। বাংলাদেশের দলীয় সংগ্রহ পেরোয়নি ১০০ রানের কোটাও।
ঝেজিয়াং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট মাঠে বাংলাদেশ টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৯৬ রান তুলতে পারে। জিততে রিংকু সিং-জয়সওয়ালদের করতে হবে ৯৭ রান।
এদিন অর্শ্বদীপ সিং, শিভাম দুবে, ওয়াশিংটন সুন্দর, সাই কিশোর, তিলক ভার্মা, রবি বিষ্ণোই ও শাহবাজ আহমেদদের বোলিং আক্রমণের সামনে শুরু থেকেই ম্যারম্যারে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ। উইকেট হারায় নিয়মিত।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১০.৩ ওভারে ৪৫ রান তুলতেই হারায় ৫ উইকেট। মাহমুদুল হাসান জয় ৫, সাইফ হাসান ১, জাকির হাসান ০, পারভেজ হোসেন ইমন ২৩ ও শাহাদাত হোসেন ৫ রান করে আউট হন।
এরপর ৫৮ রানের মাথায় আফিফ হোসেন ধ্রুব (৭), ৬৫ রানের সময় মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী (৪), ৮১ রানের মাথায় রাকিবুল হাসান (১৪) ও ইনিংসের শেষ বলে ৯৬ রানের মাথায় গিয়ে আউট হন রিপন মন্ডল (০) শেষ পর্যন্ত জাকের আলীর ওয়ানডে স্টাইলের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ৯৬ রানের সংগ্রহ পায়। এই ব্যাটসম্যান ২৯ বলে ১ ছক্কায় সর্বোচ্চ অপরাজিত ২৪ রান করেন।
টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশ কি ধরনের নিম্নমানের ব্যাটিং করেছে সেটা বোঝা যাবে একটি উদাহরণ দেখলে। ১৭তম ওভারের আগে বাংলাদেশ একটি চারও মারতে পারেনি। ১৭তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে রাকিবুল হাসান ২টি চার মারেন। ওই দুটি চারই হয় বাংলাদেশের ইনিংসে। ছক্কা হয় ৪টি। তার দুটি মারেন ইমন।
বল হাতে ভারতের সাই কিশোর ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান দিয়ে ৩টি উইকেট নেন। ওয়াশিংটন সুন্দর ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান দিয়ে নেন ২টি উইকেট। অর্শ্বদীপ ৩ ওভারে মাত্র ১০ রান দিয়ে নেন ১টি উইকেট।
এছাড়া তিলক ভার্মা ২ ওভারে ৫ রান দিয়ে ১টি এবং শাহবাজ ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে নেন ১টি উইকেট। সবচেয়ে বেশি রান দেন বিষ্ণোই। তিনি ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নেন ১টি উইকেট।ভারতের একাদশ:ঋতুরাজ গায়কওয়াড়, যশস্বী জয়সওয়াল, তিলক ভার্মা, জিতেশ শর্মা, রিংকু সিং, শিবম দুবে, ওয়াশিংটন সুন্দর, শাহবাজ আহমেদ, সাই কিশোর, রবি বিষ্ণোই ও অর্শ্বদীপ সিং।বাংলাদেশের একাদশ:মাহমুদুল হাসান জয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকির হাসান, সাইফ হাসান, আফিফ হোসেন, শাহাদাত হোসেন, জাকের আলী, রাকিবুল হাসান, রিপন মন্ডল, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ও হাসান মাহমুদ।
Wow, fantastic blog structure! How long have you been running a blog
for? you made blogging look easy. The full
look of your site is fantastic, let alone the content!
You can see similar: najlepszy sklep and here sklep internetowy