মো: জাহেদুল ইসলাম আল রাইয়ান : গায়ের একটা পথ দিয়ে হাঁটতে শুরু করলাম। যে পথের একপাশে ধানক্ষেত আরেক পাশে খেলার মাঠ। সূর্যটা তখন পশ্চিম আকাশ থেকে মিঠে আলো ছড়াচ্ছিল। এক কথায়, সে বিকেলটা ছিল যেন কোনো চিত্রশিল্পীর আঁকা ‘চিত্র’। আমরা সবাই এই পরিবেশ দেখে খুবই আনন্দিত ও বিমোহিত হই। খানিক সময়ের জন্যে হলেও আমাদের দুঃখগুলো ডুবে যায় সমুদ্রের অতল গর্ভে। জীবনের দুখময় তপ্ত মরুতে বৃষ্টিসম প্রশান্তি খুজে পাই আমাদের অনুভুতিতে। যাই হোক আমরা এই চোখ জোড়ানো, মন মাতানো পরিবেশ হেরিতে হেরিতে হাটতে থাকি সামনের দিকে। হঠাৎ চোখে পড়ল রাস্তা থেকে খানিক দূরে একটা ছোট বাড়ি যেটার চতুর পাশে ধানক্ষেত সামনে একটি ছোট রাস্তা নিঝুম পরিবেশ। দৃশ্যটি খুবই দৃষ্টিকাড়া ছিল। আমি এই সব দেখে মনে মনে চিন্তা করতেছি, ‘সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি কতইনা সুন্দর’। আমি মহান প্রভুর গুণকীর্তন করতে করতে সামনের দিকে এগুলাম। হঠাৎ মাগরিব এর আযান দেওয়া শুরু হল মসজিদে।তখন সবাই মসজিদে নামজ আদায় করলাম। নামাজ আদায়ের পর মসজিদে পাশে এক দোকানে চা খেলেম এবং নিজ নিজ বাড়ির প্রতি রওনা দিলাম। আমার সাথে ছিল মো: যিয়াদা,মো:নরুল আব্ছার, মো: নরুদ্দিন, মো: মামুন, মো: মুহিব্বুল্লাহ,রাস্তায় পরিচিত এক ছোট ভাই।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ গোলাম কিবরিয়া / ই-মেইল :daliysomoyaralo24info@gamil.com --(জাতীয় দৈনিক সময়ের আলো প্রিন্ট পত্রিকার সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই)
দৈনিক সময়ের আলো ২৪ডট কম