ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ প্রথম পর্ব
গোলাম কিবরিয়া : গাজীপুর টঙ্গী রেল স্টেশনে পবিত্র মাহে রমজানেও থেমে নেই দেহ ব্যবসা ও মাদক ব্যবসা আবাসিক হোটেল গুলো দীর্ঘদিন যাবত মাদক ও নারী দিয়ে দেহ ব্যবসায়ী শীর্ষে রয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। কিছু সময় পুলিশ এসে হোটেল গুলো বন্ধ করলেও ২/১ দিন যেতে না যেতেই তারা আবারও বেপরোয়া হয়ে উঠে। তথ্য বলছে এখানে রয়েছে কয়েক ধরনের রমরমা ব্যবসা যদি কেউ এখানে মাদক সেবন করতে চান তাদের জন্যও রয়েছে আলাদা আলাদা অফার, যেমন মেয়ে সাথে বসে খাইয়ে দিলে তার জন্য একটি ইয়াবা ট্যাবলেট মূল্য দিতে হয় ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা।আর মেয়ের সাথে ইনজয় করতে হলে আরো দিতে হবে দুই হাজার এভাবেই তারা হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি চক্র এবং বিভিন্ন সময় মানুষকে ব্ল্যাকমেইল করে লক্ষ টাকাও হাতে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
এখানে আরো দেখা যায় উঠতি বয়সী যুবক-যুবতীর হর হামেশায় যাওয়া আশা এবং স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা প্রায়ই এখানে এসে রুম ভাড়া নিচ্ছে এভাবেই যুবসমাজ ধ্বংস করছে একটি অসাধু চক্র। এ বিষয়ে আশপাশের ব্যবসায়ীরা বলেন আমরা এখানে ব্যবসা করতে আসি আর এদের অসামাজিক কার্যকলাপ ও হট্টগোল লেগেই থাকে। মাঝেমধ্যে মনে হয় ব্যবসা ছেড়ে এখান থেকে চলে যাই। আরো তথ্য রয়েছে থানা প্রশাসন এখান থেকে মোটা অংকের মাসোহারা নিচ্ছেন তাই তারা কোন কোন সময় পুলিশের উদ্বর্তন কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে চলেন।
এ নিয়ে হাবিব আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার মাটির সাথে কথা বলতে চাইলে, তিনি উল্টো সাংবাদিক কে হুমকি প্রদান করেন।
এক জন ভুক্তভোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন আমার কাছে ৫০০ টাকা নেওয়ার পরে কাজ করতে দেয়নি উল্টে মারধর করে বেরিয়ে বের করে দেয় এবং এই বিষয় নিয়ে কাউকে কিছু জানালে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়।
Leave a Reply