1. admin@dailysomoyaralo24.com : admin :
দুমকিতে ঘরে ঘরে চোখ ওঠা রোগ, আক্রান্ত কয়েক হাজার দৈনিক সময়ের আলো ২৪
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৬ অপরাহ্ন
নোটিশ :
দৈনিক সময়ের আলো টোয়েন্টিফোর ডটকম পত্রিকায় আপনাকে স্বাগতম। সাংবাদিক  গোলাম কিবরিয়ার সম্পাদনায় আমরা সত্যসন্ধানে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, অপরাধ - অনিয়ম-ঘুষ সন্ত্রাস চাঁদাবাজ ও ভূমি দস্যূের সুনির্দিষ্ট তথ্য আমাদেরকে জানান আমরা তা তুলে ধরবো জনতার স্বার্থে  ধন্যবাদ।  ভিজিট করুন www.dailysomoyaralo24.com
শিরোনাম :
ঠাকুরগাঁও ইএসডিওর গেইমচেঞ্জার প্রকল্পের অবহিত করণ সভা অনুষ্ঠিত লাউ চাষে সফল উদ্যোক্তা তৌহিদ কাহারোলে ভ্রাম্যমান আদালতে সার ডিলারকে জরিমানা ঠাকুরগাঁও যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈলে ইউএনও’র অব্যবস্থাপনায় বিজয় দিবস অনুষ্ঠান বয়কট সাংবাদিকদের সিরাজগঞ্জের সলংগায় বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কাহারোলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে ডেপুটি পুলিশ কমিশনার পদে যোগদান করছেন মো: শফিকুল ইসলাম শফিক গাজীপুর শিল্প নগরী টঙ্গীতে ঐতিহ্যবাহী অলিম্পিয়া টেক্সটাইল মিলের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা

দুমকিতে ঘরে ঘরে চোখ ওঠা রোগ, আক্রান্ত কয়েক হাজার

মোঃ রিয়াজুল ইসলাম দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট সময় : শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২

পটুয়াখালীর দুমকিতে সারা উপজেলা জুড়ে ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে চোখের রোগ কনজাংটিভাইটিস। উপজেলার ৫ ইউনিয়নে ইতোমধ্যে এই রোগে কয়েক হাজার লোক আক্রান্ত হয়েছে।

শনিবার (৮ অক্টোবর) সরেজমিনে পরিদর্শন কালে দেখা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিক এমনকি বেসরকারি হাসপাতাল ও প্রাইভেট ডাক্তারদের চেম্বারে চিকিৎসা নিতে আক্রান্তদের উপচে পড়া ভীড়।

চিকিৎসকরা বলছেন, এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার তেমন কিছু নেই। এটি ভাইরাসজনিত রোগ। কালো চশমা পরে ঘরে থাকলে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সেরে যায়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই রোগটিকে কনজাংটিভাইটিস বা চোখের আবরণ কনজাংটিভার প্রদাহ বলা হয়। লোকজনের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

চিকিৎসকদের সাথে আলাপকালে জানা যায়, কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ হলো চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি। প্রথমে এক চোখ আক্রান্ত হয়। পরে অন্য চোখে ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগে চোখ থেকে পানি পড়তে থাকে। চোখের নিচের অংশ ফুলে লাল হয়ে যায়। চোখ জ্বলে ও চুলকাতে থাকে। আলোয় চোখে অস্বস্তি বাড়ে।

আরও জানা যায়, কনজাংটিভাইটিস রোগটি আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে ছড়ায়। রোগীর ব্যবহৃত বস্তু রুমাল, তোয়ালে, বালিশ অন্যরা ব্যবহার করলে এতে আক্রান্ত হয়। এ ছাড়া কনজাংটিভাইটিসের জন্য দায়ী ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমেও ছড়ায়।

উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের রাজাখালী গ্রামের আলিম ২য় বর্ষের ছাত্র মাইদুল ইসলাম জানান, তাদের এলাকায় প্রতিটি ঘরে চোখ ওঠা রোগ। অসংখ্য লোক এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে। স্থানীয় বাজারের অনেক ফার্মেসিতে এখন মক্সিফ্লক্সাসিনসহ অনেক চোখের ড্রপ পাওয়া যাচ্ছে না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শহিদুল ইসলাম শাহিন সময়ের আলোকে বলেন, কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা একটি মৌসুমী ভাইরাসজনিত রোগ।গত মাস যাবত এর প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসা ছাড়াই ৭ দিনে এই রোগ ভালো হয়। তবে চোখে জ্বালাযন্ত্রণা করলে চিকিসকের পরামর্শ নিয়ে ড্রপ ও ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথকেয়ার সেন্টারের ডেপুটি চীফ মেডিকেল অফিসার ডাঃ মিজানুর রহমান মাহবুব বলেন, যেহেতু রোগটি ছোঁয়াচে তাই করোনায় যে রকম স্বাস্থ্যবিধি ঠিক অনেকটাই ওই রকমই মানতে হয়। তবে ড্রপার ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ও মেয়াদ দেখে কেনা উচিত।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা