মোঃ মিন্টু শেখ ক্রাইম রিপোর্টার : প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চলাকালে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি এম মাহমুদ হককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শনিবার (১ মে) সকালে যুবলীগ নেতাকে গোপালগঞ্জ আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে শুক্রবার রাতে উপজেলার পাটগাতী বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
বি এম মাহমুদ হক টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও পাটগাতী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান লায়েক আলী বিশ্বাসের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহমদ আলী বিশ্বাস। তিনি বলেন, গত ৮ মে প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন চলাকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী গাজী মাসুদুল হকের সমর্থকরা গিমাডাঙ্গা আইডিয়াল স্কুল কেন্দ্র দখলের চেষ্টা করে। এসময় পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে ভোটগ্রহণ সাময়িক স্থগিত হয়। এসময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট ছুঁড়লে উপ-পরিদর্শক বদিয়ার রহমানের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করে এবং তার মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। এছাড়া পাটগাতী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পান্নার বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় বদিয়ার রহমান বাদী হয়ে টুঙ্গিপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটির তদন্ত ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে বি এম মাহমুদ হকের সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শনিবার (১ মে) সকালে যুবলীগ নেতাকে গোপালগঞ্জ আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে শুক্রবার রাতে উপজেলার পাটগাতী বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বি এম মাহমুদ হক টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও পাটগাতী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান লায়েক আলী বিশ্বাসের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহমদ আলী বিশ্বাস। তিনি বলেন, গত ৮ মে প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন চলাকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী গাজী মাসুদুল হকের সমর্থকরা গিমাডাঙ্গা আইডিয়াল স্কুল কেন্দ্র দখলের চেষ্টা করে। এসময় পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে ভোটগ্রহণ সাময়িক স্থগিত হয়।
এসময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট ছুঁড়লে উপ-পরিদর্শক বদিয়ার রহমানের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করে এবং তার মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। এছাড়া পাটগাতী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পান্নার বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় বদিয়ার রহমান বাদী হয়ে টুঙ্গিপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটির তদন্ত ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে বি এম মাহমুদ হকের সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, শনিবার সকালে পুলিশি পাহাড়ায় গ্রেপ্তারকৃতকে গোপালগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে বিএম মাহমুদ হকের ভাই এমদাদুল হক বিশ্বাস বলেন, আমার ভাই নিরপরাধ। সে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়, তাকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি আমার ভাইয়ের মুক্তি দাবি করছি।
Leave a Reply