তানভীর আহাম্মেদ দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরের বীরগঞ্জে এক রাতে পুলিশের পৃথক অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ১৩ জন পলাতক আসামি গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাকের দিক নির্দেশনায় ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার অভিযানে পৃথক টীমে নেতৃত্ব দেন থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই/ মাহফুজুর রহমান, এসআই/ তৌহিদ,এসআই/ মোমিন, এস আই/ শাহজাহান সিরাজ/এসআই/ তানভীর এবং এ এস আই/ দিনেশ চন্দ্র বর্মন, এএস আই তৌহিদ, এএসআই/ জাহাঙ্গীর,এএসআই/ মোহাম্মদ আলী এর নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচলনা করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (৪ আগস্ট ) রাতে বীরগঞ্জ থানা পুলিশ পৃথক কয়েকটি টিম গঠন করে থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে বিভিন্ন জিআর ও সিআর মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত ১৩ জন পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়।
সুজালপুর ইউনিয়নের জিআর মামলার পিতাঃআলাউদ্দিনের ছেলে এর ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ আলামিন। আর বাকি সবাই বীরগঞ্জ উপজেলার ২ নং পলাশবাড়ী ইউনিয়ন নান্দাইগাও গ্রামের সিআর মামলার আসামি পিতাঃ- বসিরের ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী তাহেরুল, পিতাঃ- মোকশেদ আলীর ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী শাহীন,পিতাঃ- মৃত চেকু মোহাম্মাদের ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী ছাইফুল ইসলাম, পিতাঃ- মৃত চেকু মোহাম্মাদের ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ আনছারুল ইসলাম, পিতাঃ- মোঃ মোকছেদ আলীর ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ শামীম ইসলাম,পিতাঃ- মৃত কাশেম আলীর ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ দবির উদ্দিন,পিতাঃ- মৃত খোয়াজ উদ্দিনের ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ বছির উদ্দিন,পিতাঃ- কাল্টু মিয়ার ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ মোকছেদ আলী,স্বামীঃ- মোঃ মোকছেদ আলীর স্ত্রী ওয়ারেন্ট আসামী মোছাঃ মেরিনা আক্তার, পিতা মৃত কাল্টু মোহাম্মাদের ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ হাসিকুল ইসলাম,পিতাঃ- মৃত চেকু মোহাম্মাদের ছেলে ওয়ারেন্ট আসামী মোঃ তমজিদুল ইসলাম, স্বামীঃ- মোঃ সাইফুল ইসলাম স্ত্রী ওয়ারেন্ট আসামী মোছাঃ সোনা বানু পরে ওই ১৩ জন আসামীকে প্রিজন ভ্যানে যথাযথ পুলিশ প্রহরায় বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এব্যাপরে বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বীরগঞ্জ থানায় ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামিদের গ্রেফতারে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার রাতে থানা পুলিশের পৃথক কয়েকটি টি টিম ওয়ারেন্ট ভুক্ত পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। পুলিশের টিমের অভিযানে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত ১৩ জন আসামি গ্রেফতার করা হয়। আসামির সংখ্যা বেশি হওয়ায় প্রিজন ভ্যান সংগ্রহ করে পুলিশের যথাযথ প্রহরায় বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে
Leave a Reply