ধারাবাহিক প্রতিবেদনে আজ প্রথম পর্ব
প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে দাপটের সাথে চলছে লাইম্যান শ্যাম কালার বেপরোয়া চাঁদাবাজির মহোৎসব। যার ফলে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে-চিনি, নাসির বিড়ি,কিট মাল,ভারতীয় বিভিন্ন ধরনের মাদক,ফেনসিডিল,ইয়াবা,মদ,গাজা। তবে অদৃশ্য কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিরব ভূমিকায়।
ভারত থেকে বাংলাদেশে আসার নির্ধারিত সীমান্ত প্রতাপপুর মাতুরতল বাজারে ও রাধানগর বাজারে গাড়ি বুঝাই করে নিরাপদে গোয়ানঘাট দিয়ে হরিপুর ও সিলেট শহরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেওয়া হয়।
এদিকে গোয়াইনঘাট উপজেলার সবকয়টি সীমান্তে পুলিশের হয়ে নিয়ন্ত্রণ করেন শ্যাম কালা। চোরাই পথে ভারত থেকে বাংলাদেশে আসছে কয়েক কোটি টাকার মদ, গাঁজা, ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদক জাতীয় অবৈধ পণ্য। কি এমন অদৃশ্য শক্তির ফলে চোরাকারবারীদের সেল্টার দিচ্ছে গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের এএসআই রয়েল, প্রশাসনের নামে চাঁদা আদায় করছে লাইনম্যান শ্যাম কালা প্রশাসনের নাকের ডগায় এবং চোরাকারবারিদের দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে প্রতি রাতে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা।
প্রতি রাতে গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের নামে কয়েক কোটি টাকা চাঁদা নিয়ে বৈধতা দিয়ে আসছে এএসআই রয়েল, চোরাই পণ্য দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ করে দেয় এএসআই রয়েল। তবে এসব অদৃশ্য কারণে থানা পুলিশের নজরে না আসায় দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে গোয়াইনঘাট সীমান্তের চোরাচালান!
এ বিষয়ে গোয়াইনঘাটের সহকারী পুলিশ সুপার সাহিদুর রহমান’র সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান আমি বর্তমানে কোম্পানিগন্জ আছি আপনারা গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
এ বিষয়ে গোয়াইনঘাট থানার এএসআই রয়েলের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
গোয়াইনঘাট উপজেলা সীমান্ত জনপদের সচেতন মহলের দাবি এএসআই রয়েল কে দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক।
টঙ্গীতে সময়ের বাতিঘর সেবা মূলক সংগঠন এর উদ্যোগে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ
Leave a Reply